মুড়িতে ভিটামিন বি ও প্রচুর পরিমাণে মিনারেল থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। মুড়ি চিবিয়ে খেতে হয়। এর ফলে দাঁত ও মাড়ির একটা ব্যায়াম হয়। গ্যাস্ট্রিক সমস্যা সমাধান
চিকিৎসকদের মতে, মুড়ি খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনেক কমে যায়। নিয়মিত মুড়ি খেলে পেটে অ্যাসিডের ক্ষরণে ভারসাম্য আসে। বাড়াবাড়ি রকমের অ্যাসিড হলে, মুড়ি পানিতে ভিজিয়ে খান অনেকে। তাতে দ্রুত অ্যাসিডের সমস্যা কমে।
রোজার মাসে জারা রোজা রাখে তাদের মুড়ি অনেক উপকারী।
হাড় মজবুত করে
মুড়িতে রয়েছে ক্যালসিয়াম আর আয়রন। এ ছাড়া মুড়ি চিবিয়ে খেতে হয়। এর ফলে দাঁত ও মাড়ির একটা ব্যায়াম হয়। তাই নিয়মিত মুড়ি খেলে হাড় ও দাঁত মজবুত হয়।
ওজন নিয়ন্ত্রণ
মুড়িতে ক্যালোরির মাত্রা অত্যন্ত কম। অল্প ক্ষুদা পেলে মুড়ি খেলে পেট ভরে যায়। ক্যালোরির মাত্রা কম বলে মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না। যারা হালকা খাবার হিসেবে নিয়মিত মুড়ি খান, তাদের পক্ষে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ
প্রতিদিন মুড়ি খেল নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে আপনার রক্তচাপও। এতে সোডিয়ামের মাত্রা কম। ফলে এটি খাওয়ার পরে পেট ভরলেও রক্তচাপ বাড়ে না। এ ছাড়া যাদের পেটের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে মুড়ি বিশেষ উপকারী।